মানুষের মাঝের ভালোবাসার সূচনা আমাদের আদি পিতা হযরত আদম (আ:) ও আদি মাতা হযরত হাওয়া (আ:) এর মাধ্যমে। তাদের মাধ্যমেই শুরু হয়েছে পবিত্র, প্রেমময়, মধুময় "দাম্পত্য জীবনের।" এ এক জান্নাতী বন্ধন! স্বর্গীয় জীবনাচার! ভালোবাসার সেই সূচনা লগ্ন থেকেই পৃথিবীর মানুষ এই বন্ধনে আবদ্ধ! এই বন্ধনে যেমন অতীতে মানুষ বাধা পড়েছে তেমনি ভবিষ্যতেও মানুষ বাঁধা পড়বে। সেখান থেকে সৃষ্ট হবে স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসার কত মধুময় সময়, উদাহরণ!
কিন্তু 'নারী' তার ভালোবাসা কি নৈসর্গিক নয়? তার মায়া মমতা তো আরও একটু গভীরতর!
তার আদর সোহাগ ও কি আরও একটু প্রত্যাশিত কিংবা আকাঙ্খিত নয়?
হ্যা, ব্যাপারটা তেমনই!
এ তো সেই নারী! ওহীর মতন মূল্যবান ঐশী বাণী বহন ভারে ভীত সন্ত্রস্ত কম্পিত শরীর নিয়ে ঘরে ফেরা জগৎ শ্রেষ্ট মহামানবকে ভালোবাসার চাদরে যিনি আবদ্ধ করেছিলেন নিজের বাহুডোরে। হুজুর সাঃ সেই মায়ার চাদরেই উম্মি স্বস্তি লাভ করেছিলেন মুহূর্তের মধ্যেই!
এইতো সেই নারী! আগাগোড়া যাকে পুরোটা যাকে মায়া, মমতা আর ভালোবাসা দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে। তারা জীবনসঙ্গী প্রিয়তমকে খুব যত্ন করে ভালোবাসে। সীমাহীন আদর সোহাগ যন্ত দিয়ে ভরে রাখে তাদের হৃদয়। মায়া - মমতা দিয়ে আগলে রাখে তাদের জীবন। আদর সোহাগে নিজের পুরুষের মন করতে তাদের যে পটুতা, কতো দক্ষতা ও সচেতনতা।
ভালোবাসায় বিশ্বাস ঘাতকতা করা, হৃদয় মায়া ভালোবাসা হীন হওয়া, উগ্র, রুড়, আর চরিত্রহীন হওয়া, এসব যেন নারী সাথে কোনোভাবেই যায়না। নারী এমন চরিত্রের হবে, এ যেন মেনেই নেয়া যায়না। নারী শব্দটার সাথে যেন লেপ্টে আছে মায়া-মমতা, সতচরিত্রতা, পবিত্র আচরণ!
বক্ষমান বইতে সন্নিবেশিত গল্পগুলো এমন কিছু নারীদের নিয়েই। তবে টা গতানুগতিক গল্প নয়। গল্পের অজুহাতে প্রেমময়ী শব্দ ও সত্ত্বার পরিচয় মাত্র! বলেছে প্রেমময়ী স্ত্রীদের কথা! বুঝতে চেয়েছে কারা আসলে প্রেমময়ী।
বইটি ডাউনলোড করতে
এখানে একটি গুগল ড্রাইভ লিংক আরেকটি ফাঁকা
0 Comments