বইয়ের দুটি অংশ রয়েছে। প্রথম অংশে, লেখক ইউরোপের বুদ্ধিবৃত্তিক ইতিহাসকে এমন সমগ্রতা, সংক্ষিপ্ততা ও শৃঙ্খলার সাথে বর্ণনা করেছেন, যেন বিন্দুতে সিন্ধুর বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।
প্রকাশরীতি এমন যে, অল্প কথায় সেসব দর্শনের মৌলিক বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়ে উঠে এবং একই সঙ্গে অন্তর্নিহিত ত্রুটিগুলোর প্রতিও ইঙ্গিত পাওয়া যায়। দ্বিতীয় অংশে এসেছে সেই বুদ্ধিবৃত্তিক ত্রুটিগুলো ফিরিস্তি, যা আধুনিক পাশ্চাত্য চিন্তাধারার প্রভাবে আধুনিক শিক্ষিত শ্রেণীতে সাধারণ হয়ে উঠেছে এবং যার কারণে দ্বীনের সঠিক উপলব্ধি থেকে দিন দিন মানুষের দূরত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে।
0 Comments